ঢাকা ১০:০৬ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

জঙ্গি, তালেবান বলে শিক্ষার্থীদের ট্যাগ দেয় অধ্যাপক কামরুল ও তানজীম উদ্দীন

নিউজ ডেস্ক:-
  • আপডেট সময় ০৭:৫২:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৬৯৯ বার পড়া হয়েছে

অধ্যাপক কামরুল ও তানজীম উদ্দীন

বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অফলাইনে মুসলিম শিক্ষার্থীদের ও বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জঙ্গি, তালেবান ইত্যাদি বলে খুনী হাসিনা ফ্যাসিস্ট সরকারের মতো ট্যাগিং করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান মামুন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খান।

সম্প্রতি শহীদ মিনার এলাকায় আরবি ক্যালিওগ্রাফি করতে গেলেও সাধারণ শিক্ষার্থীদের আটকে রাখে তানজীম উদ্দীন খান। এসময় তাদের মোবাইল ফোন চ্যাক করা হয়, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, টেলিগ্রাম ইত্যাদি এপ্লিকেশনও জোরপূর্বক দেখা হয়। তাদেরকে র, জঙ্গি, তালেবান ইত্যাদি বলে ট্যাগিং করা হয়। এমনি ভবিষ্যতে ঢাকার কোন জায়গায় আরবি ক্যালিওগ্রাফি দেখা গেলে তাদেরকে আটক করে জঙ্গি বলে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার হুমকি দেয় এই তানজীম উদ্দীন খান। এছাড়াও গত বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে ক্লাসরুমে মানসিক ভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠে এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। সে শিক্ষার্থী পরবর্তী সময়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে।

অন্যদিকে পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন সবসময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সরব থাকেন। তার বিরুদ্ধে বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ তিনি ক্লাসরুমে বসে ফেসবুক চালান। দিনে পাঁচ থেকে ছয়টা করে বড় বড় ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন। বুয়েটের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সময় তিনি জঙ্গি বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কমেন্ট করতে দেখা গিয়েছে। আবার জনপ্রিয় ইসলামিক বই ‘প্যারাডক্সিকাল সাজিদ’ কে ব্যান করতেও বলতে দেখা গিয়েছে তাকে।

নিউজটি শেয়ার করুন

জঙ্গি, তালেবান বলে শিক্ষার্থীদের ট্যাগ দেয় অধ্যাপক কামরুল ও তানজীম উদ্দীন

আপডেট সময় ০৭:৫২:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪

বিভিন্ন সময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও অফলাইনে মুসলিম শিক্ষার্থীদের ও বুয়েটের শিক্ষার্থীদের জঙ্গি, তালেবান ইত্যাদি বলে খুনী হাসিনা ফ্যাসিস্ট সরকারের মতো ট্যাগিং করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান মামুন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন খান।

সম্প্রতি শহীদ মিনার এলাকায় আরবি ক্যালিওগ্রাফি করতে গেলেও সাধারণ শিক্ষার্থীদের আটকে রাখে তানজীম উদ্দীন খান। এসময় তাদের মোবাইল ফোন চ্যাক করা হয়, ফেসবুক, মেসেঞ্জার, টেলিগ্রাম ইত্যাদি এপ্লিকেশনও জোরপূর্বক দেখা হয়। তাদেরকে র, জঙ্গি, তালেবান ইত্যাদি বলে ট্যাগিং করা হয়। এমনি ভবিষ্যতে ঢাকার কোন জায়গায় আরবি ক্যালিওগ্রাফি দেখা গেলে তাদেরকে আটক করে জঙ্গি বলে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়ার হুমকি দেয় এই তানজীম উদ্দীন খান। এছাড়াও গত বছরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে ক্লাসরুমে মানসিক ভাবে নির্যাতনের অভিযোগ উঠে এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে। সে শিক্ষার্থী পরবর্তী সময়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করে।

অন্যদিকে পদার্থ বিজ্ঞানের অধ্যাপক কামরুল হাসান মামুন সবসময় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে সরব থাকেন। তার বিরুদ্ধে বিভাগের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের অভিযোগ তিনি ক্লাসরুমে বসে ফেসবুক চালান। দিনে পাঁচ থেকে ছয়টা করে বড় বড় ফেসবুক স্ট্যাটাস দিয়ে থাকেন। বুয়েটের শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন সময় তিনি জঙ্গি বলে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কমেন্ট করতে দেখা গিয়েছে। আবার জনপ্রিয় ইসলামিক বই ‘প্যারাডক্সিকাল সাজিদ’ কে ব্যান করতেও বলতে দেখা গিয়েছে তাকে।