বাদীপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট কাইমুল হক রিংকু এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি হওয়া অন্য আসামিরা হচ্ছেন- এলজিআরডি মন্ত্রীর শ্যালক ও লাকসাম উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান মহব্বত আলী, লাকসাম পৌর মেয়র অধ্যাপক আবুল খায়ের, কাউন্সিলর মোহাম্মদ উল্লাহ, বিপুলাসার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ, গোবিন্দপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নিজাম উদ্দিন শামীম, কান্দিরপাড় ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ওমর ফারুক, কাউন্সিলর খলিলুর রহমান, মনোহরগঞ্জ উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ও মন্ত্রীর ভাতিজা আমিরুল ইসলাম, তাজুলের উন্নয়ন সমন্বয়কারী কামাল হোসেন, জাহাঙ্গীর আলম, আজগরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম, রুহুল আমিন, আবদুল কাদের শাহীন ও কাওছার আহমেদ।
আদালত সূত্রে জানা যায়, এর আগে ২০২৪ সালের ৩ আগস্ট রাতে লাকসাম পৌরসভার নশরতপুর এলাকার বাইপাস মার্কেটের সামনে এবং একই মাসের ১৮ আগস্ট রাতে বসতবাড়িতে চাঁদা দাবি, হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও পরিবারসহ হত্যার চেষ্টার ঘটনার অভিযোগে মামলা করা হয়। মামলায় সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ জনের নাম উল্লেখ করে আরো ৯০ জনের বিরুদ্ধে গত বছরের ২৭ আগস্ট কুমিল্লার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ৮ নম্বর আমলি আদালতে অভিযোগ দেন লাকসাম পৌর বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনির আহমেদ। তিনি উপজেলার নশরতপুর গ্রামের মরহুম হোসেন আলীর ছেলে।
আরো জানা যায়, পুলিশ তদন্ত শেষে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করলে ঘটনার সত্যতা পাওয়ায় মঙ্গলবার সাবেক মন্ত্রী তাজুল ইসলামসহ ১৫ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।