ঢাকা ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে পুতুল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে : সজীব ওয়াজেদ

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫৭:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪
  • / ১৯৬ বার পড়া হয়েছে

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্য প্রমাণ করে তারা‘পুতুল সরকার’ প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক তিনি পেজে লিখেছেন,‘বাংলাদেশে যদি পুতুল সরকার ক্ষমতায় না আসে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের মতে, কোনো নির্বাচনই ত্রুটিমুক্ত নয়!’

বিগত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজন পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির পদক্ষেপকে প্রশ্নবিদ্ধ ও সমালোচনা করেছেন।

বিশ্লেষক ও শিক্ষাবিদদের ধারাবাহিক কলাম ও সংবাদ বিশ্লেষণে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে নবীন দেশটিকে ‘এককভাবে আলাদা’ করে ফেলার মনোভাব খুঁজে পেয়েছে।

ইসরায়েল ও গাজায় মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গিও দেশের অভ্যন্তরে এবং বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে কারণ এটি গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে জাতিসংঘের প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে, ইসরাইলকে সহায়তা করেছে এবং মানবাধিকার সম্পর্কে প্রচার অব্যাহত রেখেছে।

এর আগে ব্লুমবার্গের ‘বাইডেন’স ডেমোক্রেসি ক্রুসেড গো’জ এস্ট্রে ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক নিবন্ধে বলা হয়, ‘ভিসা নিষেধাজ্ঞা ও বক্তৃতা যুক্তরাষ্ট্রকে অনেকের কাছে কেবল পক্ষপাতদুষ্ট ও স্বেচ্ছাচারী করে তুলছে।’

এমনকি ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগ নিয়ে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে বিদেশী কূটনীতিকের‘নজিরবিহীন আক্রমণ’ বলে মনে করছেন সুশীল সমাজের সদস্য ও সাংবাদিক নেতারা।

নিউজটি শেয়ার করুন

যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে পুতুল সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে : সজীব ওয়াজেদ

আপডেট সময় ১০:৫৭:৪৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৮ মার্চ ২০২৪

প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয় বলেছেন, বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের মন্তব্য প্রমাণ করে তারা‘পুতুল সরকার’ প্রতিষ্ঠা করতে চাচ্ছে।

নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক তিনি পেজে লিখেছেন,‘বাংলাদেশে যদি পুতুল সরকার ক্ষমতায় না আসে, তাহলে যুক্তরাষ্ট্রের মতে, কোনো নির্বাচনই ত্রুটিমুক্ত নয়!’

বিগত কয়েক মাসে বেশ কয়েকজন পররাষ্ট্রনীতি বিশ্লেষক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধি বাংলাদেশের বিষয়ে মার্কিন পররাষ্ট্রনীতির পদক্ষেপকে প্রশ্নবিদ্ধ ও সমালোচনা করেছেন।

বিশ্লেষক ও শিক্ষাবিদদের ধারাবাহিক কলাম ও সংবাদ বিশ্লেষণে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে নবীন দেশটিকে ‘এককভাবে আলাদা’ করে ফেলার মনোভাব খুঁজে পেয়েছে।

ইসরায়েল ও গাজায় মার্কিন দৃষ্টিভঙ্গিও দেশের অভ্যন্তরে এবং বিশ্বজুড়ে ব্যাপকভাবে সমালোচিত হয়েছে কারণ এটি গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবিতে জাতিসংঘের প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছে, ইসরাইলকে সহায়তা করেছে এবং মানবাধিকার সম্পর্কে প্রচার অব্যাহত রেখেছে।

এর আগে ব্লুমবার্গের ‘বাইডেন’স ডেমোক্রেসি ক্রুসেড গো’জ এস্ট্রে ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এক নিবন্ধে বলা হয়, ‘ভিসা নিষেধাজ্ঞা ও বক্তৃতা যুক্তরাষ্ট্রকে অনেকের কাছে কেবল পক্ষপাতদুষ্ট ও স্বেচ্ছাচারী করে তুলছে।’

এমনকি ঢাকায় মার্কিন রাষ্ট্রদূতের কর্মকাণ্ডেরও সমালোচনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের ওপর মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগ নিয়ে রাষ্ট্রদূতের বক্তব্যকে বিদেশী কূটনীতিকের‘নজিরবিহীন আক্রমণ’ বলে মনে করছেন সুশীল সমাজের সদস্য ও সাংবাদিক নেতারা।