ঢাকা ০৩:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতির ৩ কোটি টাকার ডুপ্লেক্স বাড়ি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:২৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪
  • / ৩৬৪ বার পড়া হয়েছে

চট্টগ্রাম কলেজ শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি মাহমুদুল করিম দলীয় পদ ব্যবহার করে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক বনে গিয়েছেন। ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার মাত্র ২ বছরের মাথায় বিলাসবহুল বাড়ি তৈরি করেছেন তিনি। এর আগে তার এবং তার পরিবারের তেমন কোন টাকা পয়সা ছিলো না বলে জানান এলাকাবাসী। কুতুবদিয়া উপজেলার সরকারি কলেজের পাশে মাহমুদুল করিমের প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা খরচ করে নতুন এ বাড়ি তৈরি করেছেন বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী। ৩ তলা ডুপ্লেক্স বাড়ি তুলেছেন মাহমুদুল করিমের পরিবার।

কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের সবচেয়ে অভিজাত বাড়িটির মালিক এখন মাহমুদুল করিম। ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার পরই তিনি যেন আলাদীনের চেরাগ পেয়ে যান। ডুপ্লেক্স এই বাড়িটির পাশেই মাহমুদুল করিমের আগের টিনশেড বাড়িটি এখনো রয়েছে। নতুন বাড়িটি দেখতে এলাকার মানুষরা এখন ভিড়ও করছেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুল করিমের পিতা মোহাম্মদ আবু তাহের দিনমজুরের কাজ করতেন। অনেক কষ্টে ছেলে-মেয়েদের পড়ালেখা করিয়েছেন আবু তাহের।

নিউজটি শেয়ার করুন

চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতির ৩ কোটি টাকার ডুপ্লেক্স বাড়ি

আপডেট সময় ০৫:২৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪

চট্টগ্রাম কলেজ শাখা ছাত্রলীগ সভাপতি মাহমুদুল করিম দলীয় পদ ব্যবহার করে বিপুল বিত্তবৈভবের মালিক বনে গিয়েছেন। ছাত্রলীগ সভাপতি হওয়ার মাত্র ২ বছরের মাথায় বিলাসবহুল বাড়ি তৈরি করেছেন তিনি। এর আগে তার এবং তার পরিবারের তেমন কোন টাকা পয়সা ছিলো না বলে জানান এলাকাবাসী। কুতুবদিয়া উপজেলার সরকারি কলেজের পাশে মাহমুদুল করিমের প্রায় সাড়ে ৩ কোটি টাকা খরচ করে নতুন এ বাড়ি তৈরি করেছেন বলে জানিয়েছে এলাকাবাসী। ৩ তলা ডুপ্লেক্স বাড়ি তুলেছেন মাহমুদুল করিমের পরিবার।

কুতুবদিয়া উপজেলার বড়ঘোপ ইউনিয়নের সবচেয়ে অভিজাত বাড়িটির মালিক এখন মাহমুদুল করিম। ছাত্রলীগের সভাপতি হওয়ার পরই তিনি যেন আলাদীনের চেরাগ পেয়ে যান। ডুপ্লেক্স এই বাড়িটির পাশেই মাহমুদুল করিমের আগের টিনশেড বাড়িটি এখনো রয়েছে। নতুন বাড়িটি দেখতে এলাকার মানুষরা এখন ভিড়ও করছেন বলে জানা গেছে।

উল্লেখ্য, ছাত্রলীগ নেতা মাহমুদুল করিমের পিতা মোহাম্মদ আবু তাহের দিনমজুরের কাজ করতেন। অনেক কষ্টে ছেলে-মেয়েদের পড়ালেখা করিয়েছেন আবু তাহের।