ঢাকা ০৮:৪২ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শিক্ষার্থীদের ‘দেখে নিব’ হুমকি দিয়ে ফলাফল আঁটকে দেন অধ্যাপক মামুন

ক্যাম্পাস প্রতিনিধি:-
  • আপডেট সময় ১০:১৯:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪
  • / ৭৫ বার পড়া হয়েছে

অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান মামুন

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের একটি ছেলেকে উদ্দেশ্যপ্রণদিতভাবে সমস্যা করেছিল তানজিম উদ্দীন। এতে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী ‘ডিপ্রেশনে’ পড়ে গিয়েছিলেন এবং আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন তিনি । ওই ছেলে হারিয়ে গিয়েছিল, তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না। এরপরে ছুদিন আগে কেরাণীগঞ্জ থেকে গোয়েন্দা সংস্থা তাকে উদ্ধার করছে। উক্ত ঘটনাটি ঘটার এক বছরও হয়নি।

এছাড়াও, ইমিডিয়েট যারা মাস্টার্স শেষ করেছে তাদের ফলাফল নিয়েও ঝামেলা সৃষ্টি করেছিলেন অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান মামুন। এসময় শিক্ষার্থীদের তিনি ‘দেখে নিবো’ বলে হুমকি দেন এবং ফলাফল আটকিয়ে রাখেন। ভাইভা আটকিয়ে দেওয়ার কারণে সে সময়কার প্রক্টরের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছিল।

অধ্যাপক মামুনের বিরুদ্ধে বিভাগে ‘ডিভাইড এন্ড রুল পলিটিক্স’ করার অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে বিভাগের চেয়ারম্যান পদে আসীন হওয়া শিক্ষকেরাও তার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ‘রিজাইন’ দিয়ে চলে যান। অনেকেই তিন বছরের চেয়ারম্যানশিপ এক বা দেড় বছরেই শেষ করে ছেড়েছেন। আবার তিনি অনেক শিক্ষককেই হুমকি দেন- কীভাবে বিভাগে ঢুকে তা তিনি দেখে নিবেন। তিনি সাম্রাজ্যবাদী একটা পরিবেশ কায়েম করেছেন বিভাগে।

বিভাগে নাম্বার নিয়েও ঝামেলা করার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। উনার আদর্শের হলে তিনি ভালো চোখে দেখেন আর উনার আদর্শের বাইরে গেলে বা সন্দেহ করলে তিনি নাম্বার দেওয়া নিয়ে ঝামেলা করেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

শিক্ষার্থীদের ‘দেখে নিব’ হুমকি দিয়ে ফলাফল আঁটকে দেন অধ্যাপক মামুন

আপডেট সময় ১০:১৯:২৪ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৪

আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের একটি ছেলেকে উদ্দেশ্যপ্রণদিতভাবে সমস্যা করেছিল তানজিম উদ্দীন। এতে ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী ‘ডিপ্রেশনে’ পড়ে গিয়েছিলেন এবং আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেন তিনি । ওই ছেলে হারিয়ে গিয়েছিল, তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিলো না। এরপরে ছুদিন আগে কেরাণীগঞ্জ থেকে গোয়েন্দা সংস্থা তাকে উদ্ধার করছে। উক্ত ঘটনাটি ঘটার এক বছরও হয়নি।

এছাড়াও, ইমিডিয়েট যারা মাস্টার্স শেষ করেছে তাদের ফলাফল নিয়েও ঝামেলা সৃষ্টি করেছিলেন অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান মামুন। এসময় শিক্ষার্থীদের তিনি ‘দেখে নিবো’ বলে হুমকি দেন এবং ফলাফল আটকিয়ে রাখেন। ভাইভা আটকিয়ে দেওয়ার কারণে সে সময়কার প্রক্টরের কাছে লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছিল।

অধ্যাপক মামুনের বিরুদ্ধে বিভাগে ‘ডিভাইড এন্ড রুল পলিটিক্স’ করার অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে বিভাগের চেয়ারম্যান পদে আসীন হওয়া শিক্ষকেরাও তার কারণে অতিষ্ঠ হয়ে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই ‘রিজাইন’ দিয়ে চলে যান। অনেকেই তিন বছরের চেয়ারম্যানশিপ এক বা দেড় বছরেই শেষ করে ছেড়েছেন। আবার তিনি অনেক শিক্ষককেই হুমকি দেন- কীভাবে বিভাগে ঢুকে তা তিনি দেখে নিবেন। তিনি সাম্রাজ্যবাদী একটা পরিবেশ কায়েম করেছেন বিভাগে।

বিভাগে নাম্বার নিয়েও ঝামেলা করার অভিযোগ আছে তার বিরুদ্ধে। উনার আদর্শের হলে তিনি ভালো চোখে দেখেন আর উনার আদর্শের বাইরে গেলে বা সন্দেহ করলে তিনি নাম্বার দেওয়া নিয়ে ঝামেলা করেন।