ঢাকা ০২:৫০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৩ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নতুন ৫ দাবি আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১০:৫১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫
  • / ৪৬ বার পড়া হয়েছে
তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা ঢাকার শাহবাগ মোড়ের কাছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ‘ন্যক্কারজনক’ হামলার প্রতিবাদে নতুন করে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থী জুবায়ের আহমেদ।

‘প্রকৌশল অধিকার আন্দোলন’ ব্যানারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষে যে পাঁচ দফা দাবি তোলা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলমকে চৌধুরীকে আন্দোলনকারীদের সামনে উপস্থিত থেকে ক্ষমা চাওয়া, প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত সরকার ঘোষিত আট সদস্যের কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সংস্কারের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ আন্দোলনের স্টেক হোল্ডারদের সাথে নিয়ে নতুন কমিটি গঠন।

হামলায় আহত সব শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ব্যয়ভার সরকারের বহন করা, আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীর ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা ও চাকরি থেকে বহিষ্কার করা।

এর আগে তিন দফা দাবি মেনে না নেয়ায় আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার দিকে রওনা হলে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ ঘটে।

পুলিশ তাদের বাধা দিলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এই সময় পুলিশ লাঠিচার্জ করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোঁড়ে।

আন্দোলনকারীদের দাবি, পুলিশের হামলায় কমপক্ষে ৫০ থেকে ৬০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

নতুন ৫ দাবি আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীদের

আপডেট সময় ১০:৫১:১৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ অগাস্ট ২০২৫
তিন দফা দাবিতে আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা ঢাকার শাহবাগ মোড়ের কাছে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর ‘ন্যক্কারজনক’ হামলার প্রতিবাদে নতুন করে পাঁচ দফা দাবি ঘোষণা করেন আন্দোলনরত শিক্ষার্থী জুবায়ের আহমেদ।

‘প্রকৌশল অধিকার আন্দোলন’ ব্যানারে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের পক্ষে যে পাঁচ দফা দাবি তোলা হয়েছে সেগুলোর মধ্যে রয়েছে, শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার জন্য স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলমকে চৌধুরীকে আন্দোলনকারীদের সামনে উপস্থিত থেকে ক্ষমা চাওয়া, প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে গঠিত সরকার ঘোষিত আট সদস্যের কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে সংস্কারের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকসহ আন্দোলনের স্টেক হোল্ডারদের সাথে নিয়ে নতুন কমিটি গঠন।

হামলায় আহত সব শিক্ষার্থীর চিকিৎসার ব্যয়ভার সরকারের বহন করা, আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা, আন্দোলনরত শিক্ষার্থীর ওপর হামলাকারীদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনা ও চাকরি থেকে বহিষ্কার করা।

এর আগে তিন দফা দাবি মেনে না নেয়ায় আন্দোলনরত প্রকৌশল শিক্ষার্থীরা প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার দিকে রওনা হলে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ ঘটে।

পুলিশ তাদের বাধা দিলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বেঁধে যায়। এই সময় পুলিশ লাঠিচার্জ করে ও সাউন্ড গ্রেনেড ছোঁড়ে।

আন্দোলনকারীদের দাবি, পুলিশের হামলায় কমপক্ষে ৫০ থেকে ৬০ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।