ঢাকা ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

মার্কিন ঘাঁটির মেয়াদ আরো ১০ বছর বাড়ালো কাতার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:-
  • আপডেট সময় ১১:০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪
  • / ২৯৬ বার পড়া হয়েছে

মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটির মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে কাতারের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র। ‘আল উদিদ’ নামের এই বিমানঘাঁটি কাতারের রাজধানী দোহার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় মরুভূমিতে অবস্থিত। নতুন চুক্তি অনুযায়ী, আরো ১০ বছর বিমানঘাঁটিটি কাতারে থাকবে।

খবরটি এমন সময় প্রকাশ্যে এলো, যখন কাতার নিজেই ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িত ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতাদের নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে।

এক্ষেত্রে কাতারের দাবি, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অনুরোধেই হামাসকে দোহায় রাজনৈতিক অফিস খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। আফগানিস্তান, ইরান ও মধ্যপ্রাচ্যের আশেপাশে অভিযান চালাতে ঘাঁটিটিকে একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড। কাতার ও ব্রিটিশ বিমানবাহিনীও এ ঘাঁটি ব্যবহার করে।

বর্তমানে এখানে ১০ হাজার মার্কিন সৈন্য অবস্থান করছে। ইরাক, সিরিয়া ও ইয়েমেনে ইরান-সমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর ক্রমবর্ধমান হুমকির মধ্যে এই অঞ্চলে নিজেদের উপস্থিতি আরো বাড়াতে এই ঘাঁটি আরো কার্যকরভাবে ব্যবহার করবে যুক্তরাষ্ট্র।

নিউজটি শেয়ার করুন

মার্কিন ঘাঁটির মেয়াদ আরো ১০ বছর বাড়ালো কাতার

আপডেট সময় ১১:০৭:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ জানুয়ারী ২০২৪

মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের সবচেয়ে বড় সামরিক ঘাঁটির মেয়াদ বাড়ানোর বিষয়ে কাতারের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছেছে যুক্তরাষ্ট্র। ‘আল উদিদ’ নামের এই বিমানঘাঁটি কাতারের রাজধানী দোহার দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় মরুভূমিতে অবস্থিত। নতুন চুক্তি অনুযায়ী, আরো ১০ বছর বিমানঘাঁটিটি কাতারে থাকবে।

খবরটি এমন সময় প্রকাশ্যে এলো, যখন কাতার নিজেই ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িত ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের শীর্ষ নেতাদের নিরাপত্তা দিয়ে যাচ্ছে।

এক্ষেত্রে কাতারের দাবি, সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার অনুরোধেই হামাসকে দোহায় রাজনৈতিক অফিস খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। আফগানিস্তান, ইরান ও মধ্যপ্রাচ্যের আশেপাশে অভিযান চালাতে ঘাঁটিটিকে একটি প্রধান কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহার করে মার্কিন সেন্ট্রাল কমান্ড। কাতার ও ব্রিটিশ বিমানবাহিনীও এ ঘাঁটি ব্যবহার করে।

বর্তমানে এখানে ১০ হাজার মার্কিন সৈন্য অবস্থান করছে। ইরাক, সিরিয়া ও ইয়েমেনে ইরান-সমর্থিত জঙ্গি গোষ্ঠীগুলোর ক্রমবর্ধমান হুমকির মধ্যে এই অঞ্চলে নিজেদের উপস্থিতি আরো বাড়াতে এই ঘাঁটি আরো কার্যকরভাবে ব্যবহার করবে যুক্তরাষ্ট্র।