ঢাকা ০১:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

সীমান্তে সশস্ত্র বাহিনীকে ধৈর্য ধারণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে: আইনমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক:-
  • আপডেট সময় ১০:১২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১৩৩ বার পড়া হয়েছে

আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক

মিয়ানমার সীমান্তের পরিস্থিতি বাংলাদেশ খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। তিনি আরো জানান, ওই ঘটনায় সশস্ত্র বাহিনীকে ধৈর্য ধারণ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সোমবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্ন উত্তর পর্বে বিরোধী দলের চফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের উত্তরে আনিসুল হক এ সব কথা জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে তার পক্ষে আইনমন্ত্রী প্রশ্নের উত্তর দেন। সম্পূরক প্রশ্নে মুজিবুল হক চুন্নু জানতে চান, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী বাহিনীর অনেকটা যুদ্ধের মতো চলছে। সেখান থেকে সাধারণ মানুষ অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে এবং গোলাগুলি হচ্ছে। সেটা এসে বাংলাদেশের মধ্যে পড়ছে। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। আমাদের সীমান্ত নিরাপত্তার প্রশ্নে, মানুষের নিরাপত্তার প্রশ্নে সরকার কি কি ব্যবস্থা নিয়েছে।

জবাবে মন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই ব্যাপারে সরকার ওয়াকিবহাল আছে। আজকে যে ঘটনা হয়েছে, ৭৮ জন মিয়ানমারের বর্ডার পুলিশও বাংলাদেশে চলে এসেছে।

তাদের মধ্যে কিছু কিছু আহতও আছে, তাদেরকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তাদের একটি স্কুলে আপাতত রাখা হয়েছে। মিয়ানমারের সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আলোচনার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আমরা সেই আলোচনা করার জন্য এবং তাদেরকে ফেরত পাঠানোর জন্য, ফেরত পাঠানো যদি না যায় তাহলে অন্য কি ব্যবস্থা নেয়া যায় সেটা দেখা হবে।

মন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী যে নির্দেশ দিয়েছেন সেটা হলো যে, আমাদের সশস্ত্রবাহিনী বা আধা সামরিক বাহিনী যেটা আছে বর্ডার ফোর্স তাদেরকে ধৈর্য ধারণ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বর্ডারে স্কুলগুলো বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর আগে মর্টার শেলিংয়ে আমাদের একজন এবং ওদের একজন মারা গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

সীমান্তে সশস্ত্র বাহিনীকে ধৈর্য ধারণের নির্দেশ দেয়া হয়েছে: আইনমন্ত্রী

আপডেট সময় ১০:১২:০৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

মিয়ানমার সীমান্তের পরিস্থিতি বাংলাদেশ খুব নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছেন আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক। তিনি আরো জানান, ওই ঘটনায় সশস্ত্র বাহিনীকে ধৈর্য ধারণ করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সোমবার জাতীয় সংসদের অধিবেশনে প্রশ্ন উত্তর পর্বে বিরোধী দলের চফ হুইপ মুজিবুল হক চুন্নুর সম্পূরক প্রশ্নের উত্তরে আনিসুল হক এ সব কথা জানান।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অনুপস্থিতিতে তার পক্ষে আইনমন্ত্রী প্রশ্নের উত্তর দেন। সম্পূরক প্রশ্নে মুজিবুল হক চুন্নু জানতে চান, মিয়ানমারের সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহী বাহিনীর অনেকটা যুদ্ধের মতো চলছে। সেখান থেকে সাধারণ মানুষ অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছে এবং গোলাগুলি হচ্ছে। সেটা এসে বাংলাদেশের মধ্যে পড়ছে। মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। আমাদের সীমান্ত নিরাপত্তার প্রশ্নে, মানুষের নিরাপত্তার প্রশ্নে সরকার কি কি ব্যবস্থা নিয়েছে।

জবাবে মন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, এই ব্যাপারে সরকার ওয়াকিবহাল আছে। আজকে যে ঘটনা হয়েছে, ৭৮ জন মিয়ানমারের বর্ডার পুলিশও বাংলাদেশে চলে এসেছে।

তাদের মধ্যে কিছু কিছু আহতও আছে, তাদেরকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে। তাদের একটি স্কুলে আপাতত রাখা হয়েছে। মিয়ানমারের সাথে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে আলোচনার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে। আমরা সেই আলোচনা করার জন্য এবং তাদেরকে ফেরত পাঠানোর জন্য, ফেরত পাঠানো যদি না যায় তাহলে অন্য কি ব্যবস্থা নেয়া যায় সেটা দেখা হবে।

মন্ত্রী আরো বলেন, প্রধানমন্ত্রী যে নির্দেশ দিয়েছেন সেটা হলো যে, আমাদের সশস্ত্রবাহিনী বা আধা সামরিক বাহিনী যেটা আছে বর্ডার ফোর্স তাদেরকে ধৈর্য ধারণ করতে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। বর্ডারে স্কুলগুলো বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এর আগে মর্টার শেলিংয়ে আমাদের একজন এবং ওদের একজন মারা গেছে।