ঢাকা ১১:২৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এক রাতে ১৫ কবরের কঙ্কাল চুরি

নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:২৬:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪
  • / ৬২ বার পড়া হয়েছে

ছবি-সংগৃহীত

পাবনার বেড়া উপজেলায় এক রাতে ১৫ কবর থেকে কঙ্কাল চুরি হয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আমিনপুরের নতুন বাজার গোরস্থানে এ ঘটনা ঘটেছে। বুধবার সকালে বিষয়টি টের পেয়ে কবরস্থানে ভিড় জমান স্থানীয়রা। এক পর্যায়ে তারা দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন।

চুরি হওয়া এক লাশের স্বজন মাসুদ রানা বলেন, এটা ভাবতেই অবাক লাগছে। মহাসড়কের পাশে এই কবরস্থান থেকে কঙ্কাল চুরি কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। আমাদের দাবি, পুলিশ দ্রুত এই ঘটনা উদঘাটন করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিবেন।

আরেক স্বজন জাহিদ হাসান বলেন, এত দিন আমরা দেখে আসছি, আমাদের দেশে বেঁচে থাকা অবস্থায় মানুষের নিরাপত্তা নেই।
এখন দেখছি মরে গেলেও মানুষের লাশেরও নিরাপত্তা নেই।

আমিনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন-উর-রশীদ বলেন,‌ রাতের অন্ধকারে কোনো এক সময় কবর খুঁড়ে কঙ্কাল চুরি করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আজকে সকালে স্বজনরা কবরস্থানে দোয়া করতে গেলে সেখানে কবর খোঁড়া অবস্থায় দেখতে পান। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এক রাতে ১৫ কবরের কঙ্কাল চুরি

আপডেট সময় ১২:২৬:১৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ মার্চ ২০২৪

পাবনার বেড়া উপজেলায় এক রাতে ১৫ কবর থেকে কঙ্কাল চুরি হয়েছে। মঙ্গলবার দিবাগত রাতে আমিনপুরের নতুন বাজার গোরস্থানে এ ঘটনা ঘটেছে। বুধবার সকালে বিষয়টি টের পেয়ে কবরস্থানে ভিড় জমান স্থানীয়রা। এক পর্যায়ে তারা দোষীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবিতে বিক্ষোভ করেন।

চুরি হওয়া এক লাশের স্বজন মাসুদ রানা বলেন, এটা ভাবতেই অবাক লাগছে। মহাসড়কের পাশে এই কবরস্থান থেকে কঙ্কাল চুরি কোনো সাধারণ ঘটনা নয়। আমাদের দাবি, পুলিশ দ্রুত এই ঘটনা উদঘাটন করে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিবেন।

আরেক স্বজন জাহিদ হাসান বলেন, এত দিন আমরা দেখে আসছি, আমাদের দেশে বেঁচে থাকা অবস্থায় মানুষের নিরাপত্তা নেই।
এখন দেখছি মরে গেলেও মানুষের লাশেরও নিরাপত্তা নেই।

আমিনপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হারুন-উর-রশীদ বলেন,‌ রাতের অন্ধকারে কোনো এক সময় কবর খুঁড়ে কঙ্কাল চুরি করে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। আজকে সকালে স্বজনরা কবরস্থানে দোয়া করতে গেলে সেখানে কবর খোঁড়া অবস্থায় দেখতে পান। আমরা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছি।