ঢাকা ১২:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ভারতকে পেয়াজ-চিনি রপ্তানীর অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

নিউজ ডেস্ক:-
  • আপডেট সময় ০৭:৩৫:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪
  • / ১১২ বার পড়া হয়েছে

সংবাদ সম্মেলনে ব্রিফ করছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

রমজানের আগে বাংলাদেশে ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ভারত। তবে এটাকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং চিনি ১ লাখ মেট্রিক টন করার জন্য দিল্লিকে অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

দিল্লি সফর শেষে সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান মন্ত্রী।

৯ই ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে বৈঠকের প্রসঙ্গ তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক ভোগ্যপণ্যের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল এবং মসলা জাতীয় কিছু পণ্য। ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমি তাকে (ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীকে) বলেছি, এসব ভোগ্য পণ্যে যেন বিশেষ কোটা নির্ধারণ করে দেয়া হয়। যাতে কমপক্ষে আমরা তাদের থেকে সঠিক মূল্যে এবং আমাদের প্রয়োজনে ইমপোর্ট করতে পারি। কমপক্ষে এটুকু সুবিধা যেন তাদের থেকে নিতে পারি।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

ভারতকে পেয়াজ-চিনি রপ্তানীর অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

আপডেট সময় ০৭:৩৫:০৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪

রমজানের আগে বাংলাদেশে ২০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং ১০ হাজার মেট্রিক টন চিনি রপ্তানির প্রতিশ্রুতি দিয়েছে ভারত। তবে এটাকে বাড়িয়ে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ এবং চিনি ১ লাখ মেট্রিক টন করার জন্য দিল্লিকে অনুরোধ করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

দিল্লি সফর শেষে সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান মন্ত্রী।

৯ই ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী পীযূষ গয়ালের সঙ্গে বৈঠকের প্রসঙ্গ তুলে ধরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক ভোগ্যপণ্যের জন্য ভারতের ওপর নির্ভরশীল। বিশেষ করে, পেঁয়াজ, চিনি, ডাল এবং মসলা জাতীয় কিছু পণ্য। ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে এসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করেছি।

হাছান মাহমুদ বলেন, আমি তাকে (ভারতের বাণিজ্যমন্ত্রীকে) বলেছি, এসব ভোগ্য পণ্যে যেন বিশেষ কোটা নির্ধারণ করে দেয়া হয়। যাতে কমপক্ষে আমরা তাদের থেকে সঠিক মূল্যে এবং আমাদের প্রয়োজনে ইমপোর্ট করতে পারি। কমপক্ষে এটুকু সুবিধা যেন তাদের থেকে নিতে পারি।